সকালে খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা।কোন খেজুরে উপকার বেশি।

 খেজুর খুব পরিচিত একটি ফল এই খেজুর বাংলাদেশের খুব কম পরিমাপে উৎপাদিত হলে ও এর চাহিদা অনেক বেশি। 

এই খেজুর অনেক বেশি উৎপাদিত হয় সৌদি আরব, ইরাক, ইরান সহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে আর এই খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুন বিশেষ করে ধমিয় দিক থেকে মুসলিম প্রধান দেশগুলোতে এই খেজুর এর চাহিদা এক্টু বেশিই 

তাই আজকে এই অ্যাটিকেলের ম্যাধমে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো খেজুর খাওয়ার উপকারীতা ও নিয়ম বিষয়ে 

খেজুর

অন্য পোষ্ট -ভিটামিন বি এর উপকারীতা।ভিটামিন বি যুক্ত খাবারের তালিকা। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খাওয়ার নিয়ম 

অন্য পোষ্ট- ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা। প্রতিদিন কতোটুকু ছোলা খাওয়া উচিত 

খেজুরের পুষ্টিগুনঃ

অনান্য ফলের চেয়ে খেজুর এর উপকারিতা রয়েছে যথেষ্ট পরিমানে নিয়মিত খেজুর খেলে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পাই,কোষ্ঠকাঠিন্য দুর হয়,উচ্চ রক্তচাপ কমে এছাড়াও এই খেজুরে আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে 

এই খেজুরের মোধে রয়েছে প্রোটিন-ভিটামিন -আয়রন- কোলেস্টেরল ও ফ্যাট যা আমাদের শরিলের জন্য অনেক উপকার হিসেবে কাজ করে 

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম 

 শক্তি বর্ধনেঃ শারিরিক ও মানসিক দিক দিয়ে খেজুর শক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে নিয়মিত খেজুর খেলে শারিরীক শক্তি হজম শক্তি যৌনশক্তি সহ অনেক উপকার এই খেজুরে পাওয়া যায় 

হার্টের সমস্যায়ঃ একটি গবেষণা দেখা গেছে যে রাতে খেজুর পানিতে ভিজিয়ে রেখে তা সকালে পিষে খেলে হার্টের সমস্যায় ভালো কাজ করে 

দেহের দুর্বলতায়ঃ অনেক সময় আমাদের শরিলে হটাৎ করেই দুর্বলতা দেখা দেয় এক্ষেত্রে কয়েক টা খেজুর খেয়ে নিলে তাংক্ষনিক শরিলে শক্তি পাওয়া যায় 

হজম শক্তি ও রুচি বাড়ায়ঃ খেজুর রুচি বাড়াতে বিশেষ ভুমিকা রাখে যাদের খাওয়ার প্রতি অন্রিহা রুচি কম তারা নিয়মিত খেজুর খেলে খাবারে রুচি চলে আসবে 

কারন এই খেজুরের মোধে ইনস্যালবুন ও স্যলবুন , ফাইবার এমিনো এসিড আছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে 

কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করেঃ খেজুর নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দুর হয় এজন্য খেজুর পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দুর হয়

রক্তশুন্যতায়ঃ নিয়মিত খেজুর খেলে রক্তশুন্যতা দুর হয় এছাড়াও খেজুর শরিলে আয়রনের অভাব দুর করে 

স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়ঃ নিয়মিত খেজুর খেলে স্ট্রোক হওয়ার ভয়াবহতাকে ৪০% কমিয়ে দেই 

কারন, এই খেজুরের মোধে রয়েছে প্রায় ৪০০ গ্রাম পটাশিয়াম যা স্ট্রোক হওয়ার মাএা কমাই

এছাড়াও এই খেজুরে মোধে রয়েছে অনেক উপকারিতা তাই এই সকল সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

উক্ত অ্যাটিকেলের ম্যাধমে খেজুর খাওয়ার সঠিক পরামর্শ প্রদান করার চেষ্টা করেছি আশা করি এই অ্যাটিকেলের ম্যাধমে আপনারা উপকৃত হবেন

এই ধরনের আনকমন তথ্য পেতে বাংলা আইটি সেবা এর সাথেই থাকুন

এতোক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ